ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় শুরু হয়েছে মানবসৃষ্ট এক ভয়ংকর দুর্ভিক্ষ। জাতিসংঘের বৈশ্বিক খাদ্য নিরাপত্তা সংস্থা আইপিসি (IPC) নিশ্চিত করেছে, গাজা সিটি ও আশপাশের মানুষ এখন চরম অনাহারে ভুগছে।

কি বলছে জাতিসংঘ?
- গাজা সিটি এখন ‘পঞ্চম ধাপের’ খাদ্য সংকটে, যা সর্বোচ্চ ও ভয়াবহ অবস্থা।
- মানুষ খাওয়ার মতো খাবার পাচ্ছে না, শিশুরা মারাত্মক অপুষ্টিতে আক্রান্ত।
- দেইর এল-বালাহ ও খান ইউনুসেও সেপ্টেম্বরের মধ্যে দুর্ভিক্ষ ছড়িয়ে পড়বে।
- সংখ্যায় গাজার দুর্দশা:
- ৫ লাখ মানুষ সরাসরি দুর্ভিক্ষের কবলে
- ১০ লাখের বেশি মানুষ ‘ধাপ-৪’ এ → জরুরি খাদ্য সংকট
- প্রায় ৪ লাখ মানুষ ‘ধাপ-৩’ এ → তীব্র ঝুঁকিতে

কেন এই দুর্ভিক্ষ?
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের হামলা ও অবরোধের পর থেকে গাজায় খাদ্য ও ওষুধ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো একে “মানবসৃষ্ট দুর্ভিক্ষ” বলছে।
সবচেয়ে ভয়াবহ দিক হলো-মানুষ যখন না খেয়ে মরছে, তখনো গাজা সিটিতে নতুন হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে দখলদার ইসরায়েল।
Writer:Kulsum Akter Shimu
সম্পাদকঃ
মোঃ নাইয়ার আযম, সহকারী অধ্যাপক(পদার্থবিজ্ঞান), মজিদা খাতুন মহিলা কলেজ,রংপুর।

নাইয়ার আযম একজন নিবেদিতপ্রাণ পদার্থবিজ্ঞানের সহকারী অধ্যাপক। তিনি মজিদা খাতুন মহিলা কলেজ,রংপুর এ কর্মরত আছেন এবং Studentbarta.com-ওয়েব সাইডের সম্পাদক। তিনি শিক্ষা ও অনলাইন শিক্ষার প্রতি গভীরভাবে অনুরাগী এবং নিয়মিতভাবে শিক্ষার্থীদের অনুপ্রাণিত করার মতো চিন্তাশীল লেখা প্রকাশ করেন। তার শিক্ষা জীবন শুরু হয় ক্যান্ট পাবলিক স্কুল থেকে এবং পরবর্তীতে তিনি কারমাইকেল কলেজ, রংপুর-এ উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করেন। বর্তমানে রংপুর সিটি-তে বসবাসরত নাইয়ার আযম সবসময় শিক্ষা, অনলাইন লার্নিং এবং শিক্ষার্থীদের দক্ষতা উন্নয়নে আগ্রহী। পদার্থবিজ্ঞানের জ্ঞানকে সহজবোধ্যভাবে উপস্থাপন এবং আধুনিক শিক্ষার সুযোগ প্রসারে তিনি বিশেষভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।